পাঠাগার শব্দটির সন্ধিবিচ্ছেদ করলে হয় পাঠ+আগার। অর্থাৎ পাঠাগার হলো পাঠ করার উপাদান সজ্জিত আগার বা স্থান। বিশদভাবে বলা যায় পাঠাগার হলো বই, পুস্তিকা ও অন্যান্য তথ্য সামগ্রীর একটি সংগ্রহশালা যেখানে পাঠকের প্রবেশাধিকার থাকে এবং পাঠক সেখানে গবেষণা ও তথ্যানুসন্ধ্যান করতে পারে।
মানুষের বই পড়ার আগ্রহ থেকেই পাঠাগারের সৃষ্টি। শতাব্দী থেকে শতাব্দী বছর ধরে মানুষের জ্ঞান জমা হয়ে থাকে পাঠাগারের বইয়ের পাতায়। অসীম জ্ঞানের ভান্ডার হলো বই। আর সেই বইয়ের আবাসস্থল হলো পাঠাগার। আমাদের দেশে পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
মানুষ সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে উপলব্ধি করতে পারছে শুধু বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য নয়, মনের জন্যও খাদ্য প্রয়োজন। পাঠাগার মানুষের ক্লান্ত ও বুভুক্ষু মনকে প্রফুলস্ন করতে পারে। পছন্দমতো জিনিসের সন্ধান দিয়ে তার মনের খোরাক জোগাতে সাহায্য করে।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, যিশুখ্রিষ্টের জন্মের বহু আগে মিসরে, প্রাচীন গ্রিসেও পাঠাগারের অস্তিত্ব ছিল। ভারতে প্রাচীনকালে পন্ডিতদের ব্যক্তিগত পাঠাগার ছিল আধুনিককালে বিজ্ঞানের সহায়তায় উন্নত পাঠাগার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা অনুভব থেকে চট্টগ্রামের বিভিন্ন প্রান্তে তরুণরা গড়ে তুলেছে পাঠাগার। তাদের অনুপ্রেরণা দিতে আমরা এখানে পাঠাগারের তালিকা তৈরি করছি। আপনিও তাদের অনুপ্রেরণা দিতে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। তাদেরকে বই দিয়ে সহযোগিতা করতে পারেন।
পাঠাগারের নাম
মেহেদী গণ পাঠাগার
পাঠাগারের ঠিকানা
পশ্চিম গাটিয়াডেঙ্গা, সাতকানিয়া, চট্টগ্রাম
প্রতিষ্ঠাকাল
২০০৬
বর্তমান বই সংখ্যা
৩৩২৫+
মাসিক পাঠকসংখ্যা
৩০০+
যোগাযোগের নাম্বার
০১৮১৯৮৩৪৫১৮
নিবন্ধন নাম্বার
চট্টঃ/চট্টঃ/২২/২০১১
ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেইজ
পাঠাগারের নাম
পুঁথিঘর পাঠাগার
পাঠাগারের ঠিকানা
রত্নপুর, ৪ নং বাহারচরা ইউনিয়ন, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম
Comments