in

সাতকানিয়া উপজেলার নামকরণ

সাতকানিয়া উপজেলার নামকরণ এর ইতিহাস হিসেবে জানা যায়, বৃটিশ শাসনামলে প্রশাসনিক ও বিচার কাজের স্বার্থে এই এলাকায় আদালত ভবন স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে বর্তমানে অবস্থিত সাতকানিয়া-বাঁশখালী আদালত ভবনের নামে ৭ কানি ভূমি (২৮০ শতক) জনৈক পেঠান নামক এক জমিদার সরকারের অনুকূলে হস্তান্তর/দান করেন।তখন থেকে এ উপজেলার নামকরণ সাতকানিয়া হয় মর্মে জনশ্রুতি আছে।

সাতকানিয়া উপজেলার নামকরণ এর ইতিহাস হিসেবে জানা যায়, বৃটিশ শাসনামলে প্রশাসনিক ও বিচার কাজের স্বার্থে এই এলাকায় আদালত ভবন স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে বর্তমানে অবস্থিত সাতকানিয়াবাঁশখালী আদালত ভবনের নামে ৭ কানি ভূমি (২৮০ শতক) জনৈক পেঠান নামক এক জমিদার সরকারের অনুকূলে হস্তান্তর/দান করেন।তখন থেকে এ উপজেলার নামকরণ সাতকানিয়া হয় মর্মে জনশ্রুতি আছে।

This post was created with our nice and easy submission form. Create your post!

What do you think?

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

ইতিহাসের সাক্ষী লোহাগাড়া। প্রাচীনকাল থেকে আরকানী শাসনের অধীনে ছিল চট্টগ্রাম অঞ্চল। আরকানী চন্দ্র-সূর্য বংশ দীর্ঘকাল এ অঞ্চল রাজত্ব করে। তখন লোহাগাড়াসহ চট্টগ্রাম অঞ্চলে হিন্দু- বৌদ্ধ অধিবাসীদের আগমন ঘটে। খ্রিষ্টীয় অষ্টম শতকে সুদুর আরব দেশ থেকে বণিকরা ব্যবসার উদ্দেশ্যে চট্টগ্রামে আসেন। সে সময়ে আরাকানে মুসলমানদের আগমন ঘটে। ১৩৪০ খ্রিষ্টাব্দে বাংলার সুলতান ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ (১৩৩৮-১৩৪৬ খ্রি.) চট্টগ্রাম জয় করে মুসলিম শাসন ব্যবস্থা চালু করেন। ঐ সময়ে হযরত বদর শাহ (রহ.) সহ ১২ জন আউলিয়া চট্টগ্রাম বিজয়ের অভিযানে ছিলেন। হযরত পীর বদর শাহ (রহ.)‘র চাটি বা চেরাগই চাটগাঁও বা চাটিগাঁও নামের মূল উৎস। পরবর্তীতে সবচেয়ে এ খ্যাত নাম চাটিগাঁও বিবর্তন হয়ে চাটিগ্রাম এবং অবশেষে চট্টগ্রাম।

ইতিহাসের সাক্ষী লোহাগাড়া

ফটিক অর্থ স্বচ্ছ আর ছড়ি অর্থ খাল। ফটিকছড়ি উপজেলার নামকরণ করা হয়েছে  ফটিকছড়ি নামক একটি ছোট্ট খালের (নদী) নামে।  চট্টগ্রামবাসী ছোট ছোট খাল বা নদীকে ছড়া বা ছড়ি বলে। যেমন- হারুয়ালছড়ি, রক্তছড়ি. পটিয়ালছড়ি, শোভনছড়ি ইত্যাদি। 

ফটিকছড়ি উপজেলার নামকরণ